বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র বিভিন্নভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। গণতন্ত্রের জন্য ছাত্র-জনতা জীবন দিয়েছে। গণতন্ত্র রাখা গেলে জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে। মানুষের ভোটের অধিকার অর্থাৎ গণতন্ত্র অব্যাহত রাখা গেলে দেশ এগিয়ে যাবে।
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বিকেলে রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততা শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তারেক রহমান বলেন, সবাইকে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে। বিএনপি ক্ষতিগ্রস্ত হলে দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও তাদের ষড়যন্ত্র এখনো থেমে নেই। তাই সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গৌছ’র সভাপতিত্বে ও কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেনের পরিচালনায় কর্মশালায় প্রধান প্রশিক্ষক ছিলেন বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক ডা. অধ্যাপক মওদুদ হোসেন পাভেল।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বক্তব্য দেন দলের যুগ্ম মহাসচিব ও সাবেক এমপি শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, কেন্দ্রীয় সহ-ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নেওয়াজ হালিমা আরলি, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক মাহমুদা হাবিবা ও ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুর রহমান খোকন।
আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আবদুল মুক্তাদির ও ড. এনামুল হক চৌধুরী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন ও মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ূম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী, সিলেট মহানগরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নজিবুর রহমান নজিব, মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফয়জুল করিম ময়ূন, সাবেক সংসদ সদস্য এম. নাসের রহমান, কেন্দ্রীয় সহ-ক্ষুদ্রঋণ বিষয়ক সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক, কেন্দ্রীয় সদস্য ডা. শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী, মিজানুর রহমান চৌধুরী ও হাদিয়া চৌধুরী মুন্নী, সাবেক সংসদ সদস্য রাহেনা আক্তার বানু এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য (দপ্তরের দায়িত্বে) আবদুস সাত্তার পাঠোয়ারী প্রমুখ।